
ছবি: নিজস্ব
র্যাব-৯ সিপিসি-১ ব্রাহ্মনবাড়িয়া ও সিপিসি-৩ সুনামগঞ্জের যৌথ অভিযানে ব্রাহ্মনবাড়িয়া থেকে সুনামগঞ্জের তরুণীকে উদ্ধার করা হয়েছে।
সোমবার (১৪ অক্টোবর) ব্রাহ্মনবাড়িয়া সদর থানার ঘাটিয়ারা এলাকার একটি আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে ওয়ি তরুণীকে উদ্ধার করা হয়। তবে ঘটনাস্থলে রেজাউল করিমকে পাওয়া যায়নি।
জানা যায়, ভারতের আসামের জনৈক রেজাউল করিমের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে সুনামগঞ্জ সদর থানার এক তরুণীর। তার বয়স মাত্র ২০ বছর। একপর্যায়ে রেজাউল করিম কৌশলে বিয়ের প্রলোভনে ওই তরুণীকে ১৩ অক্টোবর ব্রাহ্মনবাড়িয়ায় নিয়ে যায়, সেখান থেকে সে তাকে ভারতে নিয়ে যেতে চেয়েছিল । র্যাবের অনুসন্ধানে রেজাউল করিমকে একজন প্রতারক মানবপাচারকারী হিসাবে চিহ্নিত করা হয়।
এদিকে তরুণীর বড় ভাই বাদী হয়ে সুনামগঞ্জ সদর থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি দায়ের করেন। ্যাব-৯ ঘটনার ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করে।
র্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে তরুণীটি জানান, রেজাউল আসামের নাগরিক। হোয়াটসঅ্যাপে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। সে তাকে ভারতে নিয়ে যেতে চেয়েছিল। তরুণীকে তার অভিভাবকদের হাতে তুলে দেওয়া হযেছে বলে নিশ্চিত করেছে র্যাবের গণমাধ্যম শাখা।
জৈন্তাবার্তা / মনোয়ার
